শ্রোতার আসর
বাঙালিকে তার গানের ঐতিহ্য স্মরণ করিয়ে দিয়ে তার সঙ্গীতরুচিতে আভিজাত্য আনতে, প্রতিষ্ঠার পরই ঘরোয়া আসর শুরু করে ছায়ানট। শ্রোতার আসর-এর প্রথম অনুষ্ঠান হয় মোখলেসুর রহমান সিধু ভাইয়ের ঢাকার র্যাঙ্কিন স্ট্রিটের বাসায়। গেয়েছিলেন কলকাতা থেকে আগত ফিরোজা বেগম। পরের অনুষ্ঠানগুলো সাজানো হয়েছিল ফাহ্মিদা খাতুনের রবীন্দ্রসঙ্গীত, খাদেম হোসেনের সেতার বাদন এবং ইউসুফ খান কোরেশী ও ইয়াসিন খানের উচ্চাঙ্গসঙ্গীত দিয়ে। সাংস্কৃতিক অন্য কর্মকাণ্ডের সাথে ছায়ানট আরও নিবিড়ভাবে জড়িয়ে পড়ায় কয়েকটি অধিবেশনের পর আর হয় নি শ্রোতার আসর। স্বাধীন বাংলাদেশে, নিজ আঙিনায় ছায়ানট আবার শ্রোতার আসর শুরু করে ২০০৭ সালের ২০শে জুন, ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সভানেত্রী সুফিয়া কামালের জন্মদিনে। সঙ্গীতে শ্রোতার চিত্ত উৎকর্ষ সাধনের উদ্দেশ্যে প্রথমে আয়োজন ছিল মাসিক। বর্তমানে বছরে ছটি আসরের আয়োজন করছে ছায়ানট। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া বাংলা মাসের চতুর্থ শুক্রবার সন্ধ্যায় ছায়ানট সংস্কৃতি-ভবনের ‘রমেশচন্দ্র দত্ত স্মৃতি মিলনকেন্দ্র’-এ হচ্ছে অনুষ্ঠান। প্রতিষ্ঠিত শিল্পীদের সাথে নবীন শিল্পীদেরও এই আয়োজনে সঙ্গীত পরিবেশন করার সুযোগ রাখা হয়েছে। অনুষ্ঠানের দিনে শ্রোতা হবার পাশাপাশি উৎসুকজনের জন্য আছে বার্ষিক সদস্যপদের ব্যবস্থা।
সবগুলো
তারিখ | নাম | স্থান |
৬ মাঘ ১৪২৯ | শ্রোতার আসর: মাঘ ১৪২৯ | রমেশচন্দ্র দত্ত স্মৃতি মিলনকেন্দ্র |
১২ কার্তিক ১৪২৯ | শ্রোতার আসর: কার্তিক ১৪২৯ | রমেশচন্দ্র দত্ত স্মৃতি মিলনকেন্দ্র |
৮ আশ্বিন ১৪২৯ | শ্রোতার আসর: আশ্বিন ১৪২৯ | রমেশচন্দ্র দত্ত স্মৃতি মিলনকেন্দ্র |
১১ ভাদ্র ১৪২৯ | শ্রোতার আসর: ভাদ্র ১৪২৯ | রমেশচন্দ্র দত্ত স্মৃতি মিলনকেন্দ্র, ছায়ানট সংস্কৃতি-ভবন |
৩০ কার্তিক ১৪২৬ | শ্রোতার আসর: কার্তিক ১৪২৬ | রমেশচন্দ্র দত্ত স্মৃতি মিলনকেন্দ্র |
২৯ ভাদ্র ১৪২৬ | শ্রোতার আসর: ভাদ্র ১৪২৬ | রমেশচন্দ্র দত্ত স্মৃতি মিলনকেন্দ্র |
২৮ আষাঢ় ১৪২৬ | শ্রোতার আসর: আষাঢ় ১৪২৬ | রমেশচন্দ্র দত্ত স্মৃতি মিলনকেন্দ্র, ছায়ানট সংস্কৃতি-ভবন |
১৬ অগ্রহায়ণ ১৪২৫ | শ্রোতার আসর: অগ্রহায়ণ ১৪২৫ | রমেশচন্দ্র দত্ত স্মৃতি মিলনকেন্দ্র, ছায়ানট সংস্কৃতি-ভবন |
১১ কার্তিক ১৪২৫ | শ্রোতার আসর: কার্তিক ১৪২৫ | রমেশচন্দ্র দত্ত স্মৃতি মিলনকেন্দ্র |