শুদ্ধসঙ্গীত উৎসব ১৪৩১
আরম্ভের সময় | ১১ পৌষ ১৪৩১/ ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৭:৩০ ঘটিকা |
সমাপ্তির সময় | ১৩ পৌষ ১৪৩১/ ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ০৬:৩০ ঘটিকা |
আয়োজন স্থান | ছায়ানট মিলনায়তন |

১৩ পৌষ ১৪৩১, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ শনিবার সকালে শেষ হয়েছে ছায়ানটের শুদ্ধসঙ্গীত উৎসব ১৪৩১। তিন অধিবেশনের এই উৎসবে কণ্ঠ ও যন্ত্রসঙ্গীতে ১৯টি একক, ৩টি দ্বৈত ও ৫টি বৃন্দ পরিবেশনা ছিল। জাতীয়সঙ্গীত গেয়ে উৎসবের সূচনা হয় ১১ পৌষ ১৪৩১, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৫টা ৪০-এ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ছায়ানটের সহ-সভাপতি খায়রুল আনাম শাকিল। এবারের উৎসব উৎসর্গ করা হয়েছে সঙ্গীতগুণী নারায়ণ চন্দ্র বসাককে।
উৎসবের প্রথম পরিবেশনা ছিল ছায়ানটের বৃন্দ কণ্ঠসঙ্গীত রাগমালা অষ্টকল্যাণ। এরপর একক পরিবেশনায় ছিলেন যথাক্রমে মিরাজুল জান্নাত সোনিয়া (কণ্ঠসঙ্গীত), কুমার প্রতিবিম্ব (যন্ত্রসঙ্গীত, তবলা), সুপ্রিয়া দাশ (কণ্ঠসঙ্গীত), অনিল কুমার সাহা (কণ্ঠসঙ্গীত), অসিত রায় (কণ্ঠসঙ্গীত) এবং মর্তুজা কবীর মুরাদ (যন্ত্রসঙ্গীত, বাঁশি)।
১২ পৌষ ১৪৩১, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, শুক্রবার, সকাল ৯টা ৫-এ শুরু হয় দ্বিতীয় অধিবেশন। পরিবেশিত হয় বৃন্দ কণ্ঠসঙ্গীত, বৃন্দ বেহালাবাদন। একক পরিবেশনায় ছিলেন বিপুল কুমার (কন্ঠসঙ্গীত) এবং মাহামুদুল হাসান (যন্ত্রসঙ্গীত, বেহালা)।
অনুষ্ঠানের শেষ ও তৃতীয় অধিবেশন ১২ পৌষ ১৪৩১, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হয়ে চলে পরদিন সকাল সোয়া ৮টা পর্যন্ত। এই অধিবেশনের দুই পর্বের পরিবেশনা ক্রমানুসারে বৃন্দ কন্ঠসঙ্গীত, বৃন্দ তবলাবাদন, কণ্ঠসঙ্গীত - তাসাউফ ইসলাম, কণ্ঠসঙ্গীত - লতিফুন জুলিও, কণ্ঠসঙ্গীত - সুস্মিতা দেবনাথ শুচি, যন্ত্রসঙ্গীত (বাঁশি) – মো: মনিরুজ্জামান, কণ্ঠসঙ্গীত - শ্রাবন্তী ধর, যন্ত্রসঙ্গীত (সেতার) – এবাদুল হক সৈকত, কণ্ঠসঙ্গীত - আফরোজা রুপা, যন্ত্রসঙ্গীত (সরোদ) – ইলহাম ফুলঝুরি খান ও ইসরা ফুলঝুরি খান, যন্ত্রসঙ্গীত (সারেঙ্গী) – শৌণক দেবনাথ ঋক, কণ্ঠসঙ্গীত - সমুদ্র শুভম, কণ্ঠসঙ্গীত (ধ্রুপদ) - অভিজিৎ কুণ্ডু ও টিংকু শীল, কণ্ঠসঙ্গীত – আলী এফ এম রেজোয়ান, যন্ত্রসঙ্গীত (সেতার) – সাম্য দে ও নিশিত দে এবং কণ্ঠসঙ্গীত – অসিত দে।
যন্ত্রাণুষঙ্গে ছিলেন তবলায় গৌতম সরকার, ইফতেখার আলম ডলার, প্রশান্ত ভৌমিক, বাদল চৌধুরী, রতন কুমার দাস, জাকির হোসেন, দিপঙ্কর আইচ, পঞ্চম সান্যাল, আপন বিশ্বাস, পৌষরাম সরকার, ফাহমিদা নাজনীন ও সুপান্থ মজুমদার; পাখোয়াজে আলমগীর পারভেজ সুমন ও শুষেণ কুমার রায়; হারমোনিয়ামে বিজন চন্দ্র মিস্ত্রী, টিংকু শীল, বিটু শীল, আফরোজা রুপা, মিনহাজুল হাসান ইমন, ধ্রুব সরকার, তাসাউফ ইসলাম ও শোভন মজুমদার এবং সারেঙ্গীতে শৌণক দেবনাথ ঋক।
সব কয়টি অধিবেশন সরাসরি সম্প্রচারিত হয়েছে ছায়ানটের ফেইসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে।